
Content Relevance (পোস্টের সাথে প্রাসঙ্গিকতা): এই hashtag-টা কি আপনার post-এর বিষয়বস্তুকে ঠিকঠাক বোঝাচ্ছে? আপনার ছবি বা লেখার সাথে কি এটা মানানসই?
Target Audience (কাদের জন্য পোস্ট): আপনি যাদের কাছে আপনার post পৌঁছে দিতে চান, তারা কি সত্যিই এই hashtag ব্যবহার করে search করতে পারে বা এই hashtag follow করতে পারে?
Specificity (নির্দিষ্টতা): Hashtag-টা কি খুব বেশি সাধারণ (broad)? যেমন ধরুন শুধু #food? এরকম হলে লক্ষ লক্ষ post-এর ভিড়ে আপনারটা হারিয়ে যেতে পারে। নাকি এটা যথেষ্ট নির্দিষ্ট (specific), যেমন #KolkataStreetFood, যাতে ঠিক সেই লোকগুলোর কাছে পৌঁছায় যারা এই বিষয়ে আগ্রহী? চেষ্টা করুন দুটো মিশিয়ে ব্যবহার করতে।
Search Volume (কত লোক ব্যবহার করে): কতগুলো post-এ এই hashtag ব্যবহার করা হয়েছে? এটা platform-এর search bar-এ টাইপ করে দেখতে পারেন। খুব বেশি post থাকলে (high volume) বুঝবেন competition বেশি। আবার খুব কম post থাকলে (low volume) বুঝবেন হয়তো এই hashtag-টা লোক বেশি search করে না। একটা মাঝামাঝি (balance) পথ বাছার চেষ্টা করুন।
Competition (প্রতিযোগিতা): একই hashtag ব্যবহার করা অন্য post-গুলির মধ্যে আপনার post-টা আলাদা করে চোখে পড়ার সম্ভাবনা কতটা? অনেক সময় খুব জনপ্রিয় hashtag-এর চেয়ে একটু কম জনপ্রিয় বা নির্দিষ্ট বিষয়ের (niche) hashtag ব্যবহার করলে ভালো ফল পাওয়া যায় (better visibility)।
Banned/Broken Hashtags এড়িয়ে চলুন: কিছু hashtag আছে যেগুলি platform অপব্যবহারের জন্য ban করে দেয়। এগুলো ব্যবহার করলে আপনার post লোকের কাছে পৌঁছাবেই না (visibility কমে যাবে)। ব্যবহার করার আগে একটু check করে নেওয়া ভালো।
অন্য কোনো মানে আছে কিনা দেখুন: Hashtag-টা ভালো করে পড়ে দেখুন সেটার অন্য কোনো মানে দাঁড়াচ্ছে কিনা, বিশেষ করে কোনো খারাপ বা আপনার post-এর সাথে অপ্রাসঙ্গিক (irrelevant) মানে।
Audience-এর মতো করে ভাবুন: আপনার সম্ভাব্য দর্শকরা (audience) আপনার মতো content খোঁজার জন্য কী কী শব্দ বা term ব্যবহার করতে পারে? সেই অনুযায়ী hashtag বাছুন।